1. info@crimeedition.com : Crime Edition : Crime Edition
  2. masud399340@gmail.com : ক্রাইম এডিশন : ক্রাইম এডিশন
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রোগী দেখার সময় গেম খেলার অভিযোগে চিকিৎসক, দুদকের অভিযান শুরু হাদির ওপর গুলিবর্ষণ ঘটনায় সন্দেহভাজন এক ব্যক্তিকে ঘিরে আলোচনা ঢাকায় গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদির অবস্থা সংকটজনক, চিকিৎসক জানালেন ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার, অবশেষে চিকিৎসক সাজিদের মৃত্যু ঘোষণা রাজশাহীর তানোরে নলকূপের গর্তে পড়ে শিশুর ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার অন্তর্বর্তী সরকারের দুই ছাত্র উপদেষ্টা পদত্যাগ করেছেন বুধবার নরসিংদী পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহোদয় দিনমজুর বাবার সংগ্রাম জয়ে দুই মেয়ের বিসিএস সাফল্যের গল্প গঙ্গাচড়ায় উন্নয়ন সহযোগিতায় একযোগে কাজের আহ্বান জেলা প্রশাসকের ধামরাইয়ে মুজিবের মূর্তি পাহারায় আনসার নিয়োগে প্রশ্ন উঠেছে

লালমনিরহাটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১৫০০ পিস ট্যাপেন্টাডলসহ এক নারী গ্রেফতার

  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫
  • ১৭৯ বার পড়া হয়েছে

ক্রাইম এডিশন। অনলাইন ডেস্ক।

 

লালমনিরহাট জেলা পুলিশের মাদকবিরোধী কঠোর অবস্থানের অংশ হিসেবে পরিচালিত এক বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ এক নারী মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ২২ জুন ২০২৫ ইং তারিখে লালমনিরহাট সদর থানা পুলিশের এই অভিযানে এক হাজার পাঁচশত পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট এবং মাদক বিক্রয়ের নগদ বারো হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।

 

বিশ্বস্ত সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে লালমনিরহাট জেলার পুলিশ সুপার জনাব মোঃ তরিকুল ইসলাম এর সার্বিক দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে এই অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানটি সদর উপজেলার পৌরসভার নামাটারী ওয়ার্ডের একটি ভাড়া বাসায় পরিচালিত হয়। টার্গেট করা বাড়িটি ছিল টিনসেড নির্মিত এবং সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত কক্ষের শয়ন ঘরের খাটের তোশকের নিচ থেকে মাদকের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

 

এই অভিযানে আটক করা হয় মোছাঃ লুনা খাতুন ওরফে সুমি (২৬) নামের এক নারীকে, যিনি দীর্ঘদিন ধরে গোপনে মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে নজরদারিতে ছিলেন। তার বাসা থেকে উদ্ধার করা ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটগুলো উচ্চ মাত্রার নেশাজাতীয় ওষুধ হিসেবে পরিচিত, যা অপব্যবহারে তরুণ সমাজের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি উদ্ধারকৃত নগদ টাকাও মাদক বিক্রয়ের অর্থ বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

 

গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে নিয়মিত মামলা রুজু করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে সে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে যা মাদকের বড় কোনো সিন্ডিকেটকে খুঁজে বের করার কাজে সহায়ক হতে পারে। এ ঘটনায় জড়িত অন্যান্যদের খুঁজে বের করতে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

 

জেলা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, “মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ভূমিকা সবসময়ই জিরো টলারেন্স। সমাজে মাদকের আগ্রাসন রোধে এই ধরনের অভিযান নিয়মিত চলবে।”

 

পুলিশ সাধারণ জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, কেউ যদি তার আশপাশে মাদক ব্যবসার সাথে সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্য পান, তাহলে তা গোপনে পুলিশকে জানিয়ে সহায়তা করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

 

মাদকসেবী ও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানকে আরও বেগবান করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিনরাত নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। এই কঠোর পদক্ষেপের ফলে জেলার বিভিন্ন এলাকায় মাদক কারবারিদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে এবং অনেকেই গা-ঢাকা দিচ্ছে বলেও জানা গেছে।

 

মাদককে ‘না’ বলুন।

সচেতন হোন, সচেতন করুন।

পুলিশকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© ২০২৫, ক্রাইম এডিশন, সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই সাইটের সমস্ত লেখা, ছবি ও কনটেন্ট কপিরাইট আইনের আওতায়। অনুমতি ছাড়া কপি, ব্যবহার বা পুনঃপ্রকাশ নিষিদ্ধ। স্বত্বাধিকার দাবি থাকলে অনুগ্রহ করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। যথাযথ যাচাই-বাছাই ও প্রমাণ সাপেক্ষে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কনটেন্ট অপসারণ করা হবে।

Theme Customized BY LatestNews